Announcements আন্ত:দেশীয় রেলপথ...
File:Sriti shoud.jpeg

চলতি রেলপথ সমূহ

১। পেট্রাপোল (ভারত)- বেনাপোল (বাংলাদেশ)

২। গেদে (ভারত)- দর্শনা (বাংলাদেশ)

৩। সিঙ্গাবাদ (ভারত)- রোহানপুর (বাংলাদেশ)

৪। রাধিকাপুর (ভারত)- বিরল (বাংলাদেশ) 

এই চারটি-ই ব্রডগেজ রেল জংশন ।

 পুনরায় চালু করার প্রস্তাবনা সম্পন্ন রেলপথ সমুহঃ

১। করিমগঞ্জ/মহীসশান(ভারত) - শাহবাজপুর (বাংলাদেশ)- এই পথটি প্রায় ১০ বছর যাবৎ গাড়ির অভাবে অকেজো হয়ে আছে। সীমান্তের দুই পাশেই এর মিটার গেজ পথ। ২০১১ এর সেপ্টেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের সময় যৌথ বিবৃতিতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই  এই পথটি পুনঃ প্রতিষ্ঠায় একমত হন। এই রেলপথটি প্রথম এলওসি এর অধীনে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।  

২। হলদিবাড়ি (ভারত)- চিলহাটি (বাংলাদেশ)- ব্রিটিশ অবিভক্ত ভারতের কলকাতা থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্তব্রডগেজ প্রধান লাইনের একটি অংশ ছিল এটি। দেশভাগের পরে ১৯৫৫ সালে তদকালিন পূর্ব পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে ১টি চুক্তির পর এই পথটি পুনঃ চালু করা হয়। ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পরে এই পথটি আর চালু করা হয়নি। ২০১১ এর সেপ্টেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের সময় যৌথ বিবৃতিতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীই এই পথটি পুনঃ প্রতিষ্ঠায় একমত হন। উভয় দেশ তাদের নিজেদের অংশ নির্মাণ করছে। আশা করা যাচ্ছে ২০১৮ সাল নাগাদ এই পথটি পুনরায় চালু হবে।

আখাউড়া (বাংলাদেশ) এবং আগরতলা (ভারত)-এর মধ্যে নতুন রেলপথ

ভারতের মঞ্জুরি সহায়তায় এই রেলপথটির অর্থায়ন হয়েছে। ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় এই নতুনরেলপথ নির্মাণের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই পথটি আগরতলা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত (৫.০৫ কিমি ভারতে এবং ১০.০১৪ কিমি বাংলাদেশে)। গত ৩১/০৭/২০১৬ তারিখে এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর করেন উভয় দেশের মাননীয় রেলমন্ত্রী।

****